সরকারি আজিজুল হক কলেজ
স্থাপিত ১৯৩৯
অধ্যক্ষ প্রফেসর মো: শাহজাহান আলী
অ্যাকাডেমিক কর্মকর্তা
প্রায় ১৩৫ জন
ঠিকানা কামারগারি, বগুড়া রাজশাহী, বাংলাদেশ
শিক্ষাঙ্গন শহর
সংক্ষিপ্ত নাম সরঃ আঃ হঃ কলেজ
অধিভুক্তি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ও মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, রাজশাহী
পুরাতন ক্যাম্পাস
সরকারি আজিজুল হক কলেজ বাংলাদেশের একটি শীর্ষস্থানীয় ও ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এটি বগুড়া শহরের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত। এই কলেজ বাংলাদেশ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এর অধিভুক্ত। এটি বাংলাদেশের উত্তর অঞ্চলের বৃহত্তম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।
ইতিহাস
১৯৩৮ সালের ৪ এপ্রিল বগুড়ায় একটি কলেজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে খাঁন বাহাদুর মোহাম্মদ আলীকে সভাপতি এবং মৌলভী আব্দুস সাত্তারকে সাধারন সম্পাদক করে একটি কমিটি গঠিত হয়। এই কলেজটি ১৯৩৯ সালের জুলাই মাসে প্রতিষ্ঠিত হয়।
↘[২] অবিভক্ত বঙ্গে বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব স্যার আজিজুল হক এর নামে কলেজটির নামকরণ করা হয়েছে। তিনি সে সময় কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় এর উপাচার্য ছিলেন; সরকারি স্কুলে শিক্ষার মাধ্যম ইংরেজী থেকে বাংলায় চালু, প্রাথমিক শিক্ষা পরিকল্পনাকে অ্যাক্টে পরিণত, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ প্রতিষ্ঠা (১৯৪০), শিক্ষা সপ্তাহ পালন কর্মসূচী প্রবর্তন, বঙ্গীয় ব্যবস্থাপক সভার মহাজনী বিল ও প্রজাস্বত্ব আইন উপস্থাপন তাঁর উল্লেখযোগ্য কীর্তি।কলেজের প্রথম অধ্যক্ষ ছিলেন ড. এম.এম. মুখার্জি (আগষ্ট ১৯৩৯- সেপ্টেম্বর ১৯৩৯) এবং প্রথম উপাধ্যক্ষ ছিলেন শ্রী এস.পি সেন। কলেজের যাত্রা শুরুর প্রায় দুই বছর পর্যন্ত কলেজের ক্লাস অস্থায়ীভাবে সুবিল প্রাথমিক বিদ্যালয়ে (বর্তমান) নেয়া হয়। পরবর্তীতে এটি ফুলবাড়ি বটতলাতে স্থানান্তরিত করা হয়। ১৯৬৮ সালের ১৫ এপ্রিল কলেজটি সরকারীকরন করা হয়।
তথ্যই শক্তি এ শ্লোগানকে সামনে রেখে বাংলাদেশ ইতোমধ্যে সংযুক্ত হয়েছে তথ্যপ্রযুক্তি মহাসড়ক (Information Technology Super Highway) নামক সাবমেরিন ক্যাবল লিংকের সাথে। সাবমেরিন ক্যাবল লিংকের সঙ্গে বাংলাদেশের যুক্ত হওয়াটা এ দেশবাসীর জন্য সত্যি শুভলক্ষণ। এর ফলে বাংলাদেশ সরাসরি যুক্ত হয়েছে Global Village এর সাথে এবং সূচনা হয়েছে এক নতুন দিগন্তের। অর্থনীতিতে এসেছে নতুন জোয়ার। স্বাস্থ্য, কৃষি, শিল্প, শিক্ষা- সবক্ষেত্রে এসেছে নতুনত্ব। বাংলাদেশ
Comments
Post a Comment